পটুয়াখালী, ফরিদপুরের বোয়ালমারী ও লক্ষ্মীপুরের ৪৮টি গ্রামের মানুষ আজ ঈদুল আজহা উদযাপন করবেন। সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি বছরই আগাম ঈদ উদযাপন করেন তারা।
পটুয়াখালীর ২৮ গ্রামের ২৫ হাজার মানুষ আজ ঈদ উদযাপন করবেন। সদর উপজেলার বদরপুর ও ছোট বিঘাই, গলাচিপার সেনের হাওলা, পশুরিবুনিয়া, নিজ হাওলা ও কানকুনিপাড়া, বাউফলের মদনপুরা, শাপলাখালী, রাজনগর, বগা, ধাউরাভাঙ্গা, সুরদী, চন্দ্রপাড়া, দ্বি-পাশা, কনকদিয়া সাবুপুরা, বামনিকাঠী, বানাজোড়া ও আমিরাবাদ এবং কলাপাড়ার দক্ষিণ দেবপুর, পাটুয়া, মরিচবুনিয়া, নাইয়াপট্টি, নিশানবাড়িয়া, শাফাখালী, তেগাছিয়া, ছোনখোলা ও বাদুরতলী গ্রামের মানুষ আগাম ঈদ উদযাপন করবেন। প্রধান নামাজ হবে বদরপুর দরবার শরিফের মসজিদে।
এছাড়া বোয়ালমারীর প্রায় দশ গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ আজ ঈদ উদযাপন করবেন। এর মধ্যে রয়েছে উপজেলার কাটাগড়, সহস্রাইল, মাইটকোমরা, গঙ্গানন্দপুর, রাখালতলী ও সুর্যোগ গ্রাম। কাটাগড়ের বাসিন্দা আলফাডাঙ্গা সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মাহিদুল হক বলেন, চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার মির্জাখিল শরিফের অনুসারী হিসেবে তারা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদের নামাজ আদায় করে থাকেন।
অপরদিকে রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও, জয়পুরা, বিঘা, বারোঘরিয়া, হোটাটিয়া, শারশোই, কাঞ্চনপুর ও রায়পুরের কলাকোপা গ্রামসহ ১০টি গ্রামের প্রায় সহস্রাধিক মানুষ আজ ঈদ উদযাপন করবেন।